একটি বাদামী বামনের কেন্দ্রের তাপমাত্রা ৩০ লক্ষ এর নিচে।এটি সূর্যের কেন্দ্রের ১কোটি ৬০ লক্ষ ডিগ্রীর তুলনায় "ঠান্ডা"।
একটি মজাদার আবিষ্কারে, জ্য়োতির্বিদরা রেডিও তরঙ্গের মাধ্যমে, একটি নতুন পদ্ধতিতে, একটি "ব্যর্থ নক্ষত্র" শনাক্ত করেছেন।
বাদামী বামন
যখন মহাজাগতিক মেঘগুলো সংকুচিত হয়, তারা ঘন ও উষ্ণ হতে থাকে।যখন কেন্দ্রের তাপমাত্রা দগ্ধকারী ১ কোটি ডিগ্রীতে পৌঁছায়, মেঘপুঞ্জগুলো প্রাতিষ্ঠানিকভাবে নতুন নক্ষত্রের জন্ম দেয়। কিন্তু সকল সংকুচিত মেঘ নক্ষত্র হিসেবে জন্মদানের তাপমাত্রায় পৌঁছাতে পারে না। এই পৌঁছাতে না পারা রাই ব্যর্থ নক্ষত্র বা "বাদামী বামন"।
নক্ষত্রদের মতোই , গরম বলে, বামন নক্ষত্ররা নিজেরা আলো তৈরী করে। তারা লাল রঙে দ্যুত হয় এবং অদৃশ্য, অবলোহিত আলোয়(যেমনটা আমাদের রিমোট এর আলো) উজ্জ্বল হয়। কিন্তু বাদামী বামনরা নক্ষত্রদের চেয়ে ছোট হয়, ক্ষীণ ঔজ্জ্বল্যের এবং ঠান্ডা হয়।
সফলতার জন্য যৌথ প্রচেষ্টা
জ্যেতির্বিদ্যায় প্রায়শই , একের অধিক সংস্থা অথবা টেলিস্কোপের মধ্যে সহযোগিতা আনন্দায়ক ফলাফল দেয়।বর্তমানে ইউরোপের লো ফ্রিকোয়েন্সি অ্যারে রেডিও টেলিস্কোপ, জেমিনি নর্থ টেলিস্কোপ এবং নাসা অবলোহিত টেলিস্কোপ উপকরণাদি(হাওয়াই এর মৌনাকিয়া, যুক্তরাষ্ট্র) এর যৌথ সহযেগিতা রেডিও তরঙ্গের মাধ্যমে একটি ঠান্ডা বাদামী বামনের প্রথম প্রত্যক্ষ আবিষ্কারকে নেতৃত্ব দিয়েছে।
রেডিওতে প্রথম
একটি বাদামী বামনের কেন্দ্রের তাপমাত্রা ৩০ লক্ষ এর নিচে।এটি সূর্যের কেন্দ্রের ১কোটি ৬০ লক্ষ ডিগ্রীর তুলনায় "ঠান্ডা"।